সুনামগঞ্জ , শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫ , ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
৬৭ পশুর হাট জমে ওঠেছে ধানের হাসি মুখে, ঈদ এসেছে সুখে হাওরে আতঙ্কের নাম বজ্রপাত, ১০ বছরে ১৮২ জনের মৃত্যু সুরমা ইউনিয়নে ১৭ প্রকল্পের কাজ শেষ : ব্যয় হয়েছে প্রায় ৩৯ লক্ষ টাকা শাল্লায় সাংবাদিকদের ঈদে টাকা দিলেন পিআইও ধর্মপাশায় সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে বিদায় সংবর্ধনা মহাসিং নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু সীমান্তের একাধিক পয়েন্ট দিয়ে আসছে ভারতীয় গরু-মহিষসহ অবৈধ পণ্য অবশেষে শান্তিগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বসানো হলো বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার সুরমা’র পানি বাড়ছে এগ্রোভোল্টাইক্স প্রযুক্তি বিষয়ে জাতীয় নীতিমালা প্রণয়নের দাবিতে কৃষক সমাবেশ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত চুরির অপবাদ দিয়ে যুবলীগ নেতাকে হাত-পা বেঁধে মারধর জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দ্রুত ঘোষণা করতে হবে : এ জেড এম জাহিদ হোসেন প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে শান্তিগঞ্জ ইউএনও’র উদ্যোগ : বেসিক নলেজ যাচাই পরীক্ষা সম্পন্ন জামালগঞ্জে উত্তম কৃষি চর্চা প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ইজিবাইকের যৌক্তিক ভাড়া নির্ধারণের দাবিতে যাত্রীদের মানববন্ধন হাওর ভাতায় বৈষম্যের অবসান, খুশি স্থানীয় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৩০৫ পিস ইয়াবাসহ যুবক আটক পথে যেতে যেতে : পথচারী

চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে সন্জীদা খাতুনের মরদেহ দান

  • আপলোড সময় : ২৯-০৩-২০২৫ ০১:৩৪:৩৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৯-০৩-২০২৫ ০১:৩৪:৩৫ পূর্বাহ্ন
চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে সন্জীদা খাতুনের মরদেহ দান
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক :: দেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের অন্যতম পথিকৃৎ, সংগীতজ্ঞ ও ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সন্জীদা খাতুনের মরদেহ বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি বিভাগে দান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) তার ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বেলা ১১টার দিকে মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া স¤পন্ন হয়। সন্জীদা খাতুন ১৯৯৮ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে নিজের দেহ দানের সিদ্ধান্ত নেন এবং সে সময় একটি চুক্তি করেন। তার মৃত্যুর পর পরিবারের সদস্যরা সেই চুক্তি অনুযায়ী মরদেহ দান করেন। মরদেহ হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন পার্থ তানভীর নভেদ, তার ছোট বোন রুচিরা তাবাসসুম নভেদ, বড় বোনের স্বামী সাংবাদিক নিয়াজ মোরশেদ কাদেরী এবং ছোট বোনের দেবর অধ্যাপক মানজারে শামীম। পার্থ তানভীর নভেদ আরও জানান, ১৯৯৮ সালে চুক্তির সময় অধ্যাপক মানজারে শামীম উপস্থিত ছিলেন এবং মরদেহ হস্তান্তরের সময়ও তিনিই ছিলেন। প্রথমে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, প্রবাসে থাকা স্বজনদের আসার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে শেষ পর্যন্ত সন্জীদা খাতুনের নিজস্ব ইচ্ছার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পরিবারের সদস্যরা তার মরদেহ চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণার জন্য দান করেন। গত মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) বেলা ৩টা ১০ মিনিটে ৮৭ বছর বয়সে সন্জীদা খাতুন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এরপর রাতে তার মরদেহ হিমঘরে রাখা হয়। বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুরে মরদেহ নেওয়া হয় ছায়ানট ভবনে, সেখানে তার দীর্ঘদিনের সহকর্মী, শিক্ষার্থী ও সংস্কৃতিকর্মীরা শেষ শ্রদ্ধা জানান। পরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হলে শিল্পী, শিক্ষক, সাংবাদিক ও সর্বস্তরের মানুষ তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স